Monday , 4 January 2021 | [bangla_date]

রাণীশংকৈলে রাতের আধাঁরে সীমানা প্রাচীর ভাঙচুর

রাণীশংকৈল প্রতিনিধিঃ-ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈল পৌরশহরের ভান্ডারা গ্রামের এক ব্যক্তির নির্মাণাধীন ইটের সীমানা প্রাচীর রাতের আধারে ভাঙচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে ভুক্তভোগী পরিবারটি। ভুক্তভোগী পরিবারটির দাবী, পার্শ্ববর্তী মৃত তালেবের ছেলে মশিউর রহমান বেশ কিছুদিন ধরে এখানে জমি পাবে বলে ঝামেলা করছিল্। তবে তাকে বৈধ কাগজ পত্র দেখাতে বললে সে তা দেখাতে পারেনি। মাঝে মাঝে সে অহেতুক বিপুল অংকের টাকা দেওয়ারও চাপ দিতো। আমরা ধারণা করছি রাতের আধাঁরে সেই এই ঘটনা ঘটিয়েছে।
স্থানীয়দের এবং থানা অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, পৌরশহরের সন্ধারই গ্রামের নাসিরুল ইসলামের স্ত্রী রাণী বেগম তার স্বামীর ভগ্নিপতি পৌরশহরের ভান্ডারা গ্রামের কামরুলের বাড়ীর ঘেষাঁ ক্রয়কৃত সাড়ে ১০ শতক জমিতে গত রোববার সীমানা প্রাচীর কাজ শুরু করেন। মাটি থেকে প্রায় ৬ফিটের মত ইটের প্রাচীর নির্মাণ কাজ করে সেদিনের মত কাজ সমাপ্ত করেন। ইতিমধ্যে ঐ দিন দিবাগত মধ্যেরাতে কে বা কাহারা ঐ প্রাচীর ভাঙচুর করছেন মর্মে শব্দে শুনতে পেয়ে। রাণীর ভগ্নিপতি ও বোনের পরিবারের লোকেরা বাড়ী থেকে বের হতে গিয়ে দেখে বাড়ীর প্রধান ফটক বাইরে থেকে আটকানো রয়েছে। পরে চিৎকার করলে পাশের বাড়ীর লোকেরা এসে দরজা খুলতেই ইতিমধ্যে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে গিয়ে দেখা যায় সামীনা প্রাচীর বিভিন্ন অংশে ভাঙচুর চালানো হয়েছে।
পরে এ ঘটনায় রাণী বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন। এতে ভান্ডারা গ্রামের মৃত তালেবের ছেলে মশিউর রহমান(৫০) আইন উদ্দীনের ছেলে জাহিরুল ইসলাম ওরফে বাচান(৫০) বাচানের ছেলে সুজন(৩০)সহ মোট ৭ জনের নাম উল্লেখ্য করে সোমবার(৪ জানুয়ারী)সকালে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যপারে জমির মালিক রাণী বলেন,জমিটি নেওয়ার প্রায় ৫ বছর হচ্ছে জমি কেনার পর আমরা খাজনা খারিজ করেছি। যে ঝামেলা করছে সেই আমার জমি কেনার সময় দলিলের সনাক্তকারী হিসাবে স্বাক্ষর করেছে। আবার তারাই এখন ঝামেলা করছে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মশিউর রহমান মুঠোফোনে প্রাচী ভাঙার কথা অস্বীকার করে বলেন, জমিতে আমার নানা নানীর অংশ রয়েছে। কিন্তু তারা সেটা এখন শুনতে চাইছে না। এক প্রশ্রের জবাবে মশিউর বলেন,খাজনা খারিজ তো টাকা দিলেই পাওয়া যায়। খাজনা খারিজ করলেই কি জমি হয়ে গেল?
তবে এ ব্যপারে হোসেনগাঁও ও নন্দুয়ার ইউপির সহকারী ভুমি কর্মকর্তা জাহেরুল ইসলাম বলেন, একটি খারিজ আবেদন পেলে অনেক যাচাই বাছাই করে। তারপর দলিলকারীর নামজারী করে খারিজের রশিদসহ খাজনা নেওয়া হয়। সেখানে টাকা দিলেই খারিজ হয় এমন বক্তব্য মনগড়া এ্ং উদ্যোশে প্রণীত।
থানা অফিসার ইনর্চাজ ওসি(তদন্ত) আব্দুল লতিফ শেখ বলেন, একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বশেষ - ঠাকুরগাঁও

আপনার জন্য নির্বাচিত

বিয়ের ৯ দিন পর পাশের ঘরে বরকে রেখে নববধূর আ-ত্মহ-ত্যা

বোদায় গমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রতিবেশি শিশু ধর্ষণের ঘটনায় যুবক আটক

চিরিরবন্দরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদন্ড

দিনাজপুরে রঙিন ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে সাফল্য, লোকসান পুষিয়ে নিচ্ছেন কৃষকরা

বীরগঞ্জে ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টস এন্ড বিজনেসমেন ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

বীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা উদ্বোধনকালে এমপি গোপাল বিশিষ্টজনদের সহযোগিতায় সেন্ট্রাল অক্সিজেন সেবা চালু দেশে একটি সুন্দর উদাহরণ

শাহজাহান শাহ্’র স্মরনসভা ও গুনিজনদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তারা নবরূপী বেঁচে থাকলে দেশ বরেণ্য নাট্য জন শাহজাহান শাহ্ বেঁচে থাকবে

ঠাকুরগাঁওয়ে দুস্থ নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ

নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুই চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাসপাতাল, রোগীদের চরম দুর্ভোগে