Monday , 20 October 2025 | [bangla_date]

হাবিপ্রবিতে ‘স্ট্যাটিস্টিক্যাল এনালাইসিস, থিসিস এন্ড সায়েন্টিফিক পেপার রাইটিং’শীর্ষক ৫ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা সমাপ্ত

হাজী মোহাম্মদ দানেশবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ এন্ড ট্রেনিং (আইআরটি) এর আয়োজনে শিক্ষার্থীদের জন্য ‘স্ট্যাটিস্টিক্যাল এনালাইসিস, থিসিস এন্ড সায়েন্টিফিক পেপার রাইটিং’ শীর্ষক ৫ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা গত ১৫ অক্টোবর থেকে শুরু হয়। সোমবার সকাল ১০টায় আইআরটি’র কনফারেন্স কক্ষে উক্ত কর্মশালার ৫ম ও শেষ দিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিতহয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ভাইস-চ্যান্সেলরপ্রফেসর ড. মো. এনাম উল্যা বলেন, দেশের উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে হলে গবেষণার মানোন্নয়ন ছাড়া বিকল্প নেই। পরিসংখ্যান ভিত্তিক গবেষণা বিশ্লেষণ, থিসিসলিখাএবংগবেষণাপ্রবন্ধপ্রকাশনার দক্ষতাএকজনগবেষককেবিশ্বমঞ্চেপরিচিতিএনেদেয়। বর্তমান যুগ হলো জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির যুগ, যেখানে অগ্রগতি নির্ভর করে গবেষণার গভীরতা ও নতুন নতুন উদ্ভাবনের উপর। এ ধরনের প্রশিক্ষণ শুধু শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি করেনা বরং তাদের চিন্তা শক্তিকে যুক্তি নির্ভর ও অনুসন্ধানী করে তোলে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে হাবিপ্রবিকে গবেষণা নির্ভর বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করা, আর সেই লক্ষ্য অর্জনে এ ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মশালা গুরুত্বপ‚র্ণ ভ‚মিকা পালন করবে। আমি বিশ্বাস করি, এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা অর্জিত জ্ঞানকে বাস্তব গবেষণায় প্রয়োগের মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্ভাবনের দ্বার উন্মোচন করবে এবং দেশে-বিদেশে হাবিপ্রবির সুনাম আরও বৃদ্ধি করবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো.শফিকুল ইসলাম সিকদার এবং ট্রেজারার প্রফেসর ড. এম. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, শিক্ষা কেবল একটি ডিগ্রি অর্জনের জন্য নয়, বরং সত্যিকারের শিক্ষা হলো জ্ঞান সৃষ্টির মাধ্যমে মানব কল্যাণে অবদান রাখা। গবেষণার প্রতিটি ধাপেই সততা ও পেশাদারিত্ব বজায় রাখতে হবে, এর কোন বিকল্প নেই। প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন আইআরটি’র পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আলমগীর হোসেন এবং সঞ্চালনা করেন সহকারী পরিচালক মো. শাহজাহান মন্ডল।

সর্বশেষ - ঠাকুরগাঁও