কুয়াশার সাথে হিমেল হাওয়ায় কনকনে শীতে কাপঁছে দিনাজপুরবাসী। উত্তরের হিম শীতল বাতাসে জনজীবনে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। ফলে সড়কে মানুষের উপস্থিতি কম ছিল। বিশেষ করে খেটে খাওয়া ও ছিন্নমূল মানুষ চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়ে।
শনিবার কুয়াশার সাথে হিমেল বাতাস এবং দিনভর দিনাজপুরে সূর্য দেখা যায়নি। এতে কনকনে শীত অনুভ‚ত হয়। ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় দুপুর পর্যন্ত মহাসড়কে অনেক যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে েেদখা গেছে।
শনিবার সকালে দিনাজপুরে ১২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। চলতি মাসের ২৭ডিসেম্বর পর্যন্ত দিনাজপুরে তাপমাত্রা ১০ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যেই ওঠানামা করছে।
সন্ধ্যার পর থেকে হিমেল হাওয়ায় প্রবাহিত হচ্ছে। সকালে এবং রাতে খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করতে দেখা যায় ছিন্নমূল মানুষকে। সকালের দিকে মানুষজনের চলাচলও কম ছিল।
শনিবার সকালে দিনাজপুর শহরের ষষ্টিতলা মোড়ে কাজের সন্ধানে আসা আমিনুল বলেন, শীত বেড়েছে। এখনও কাজ পাইনি, হয়ত বাড়ী ফিরে যেতে হবে। এরকম খেটে খাওয়া মানুষ সবাই একই কথা বলেন।
এবিষয়ে দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন জানান, বায়ুমÐলের উপরিভাগে জলীয় বাষ্প বা কুয়াশার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। রাতের তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং ডিসেম্বরের শেষের দিকে কিছু স্থানে শৈত্যপ্রবাহ বা শৈত্যপ্রবাহের মতো অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।


















