Friday , 5 July 2024 | [bangla_date]

প্রত্যয় স্ক্রিম প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবিতে হাবিপ্রবিতে চতুর্থ দিনের কর্মবিরতি

অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্রতিশ্রæত সুপার গ্রেডে অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তনের দাবিতে দেশব্যাপী চতুর্থ দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি চলছে। একই ভাবে দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও সর্বাত্মক কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচী পালন করেছেন যার ফলে সকল ক্লাস,পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থগিত হয়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত কর্মবিরতি ও দুপুর ১২ টা থেকে ১ টা পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ কুদরাত-এ-খুদা একাডেমিক ভবনের নিচে ঘন্টা ব্যাপি অবস্থান কর্মসূচি পালন করে হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি এবং বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশন এর ব্যানারে ড. এম ওয়াজেদ ভবনের নিচে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা- কর্মচারীরা কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
উক্ত কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজার রহমান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাদেকুর রহমান, গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ড . ফাহিমা খানম , হাবিপ্রবি প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ড. বলরাম রায়সহ বিভিন্ন শিক্ষক নেতৃবৃন্দ এবং সাধারণ শিক্ষকবৃন্দ ।
হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাদেকুর রহমান বলেন, বিগত ১৫ বছরে একদিনের জন্যও বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধ হয়নি। কিন্তু আজকে একটি জটিল ইস্যু তৈরি হয়েছে যেটি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আত্মমর্যাদার ইস্যু। আমরা প্রত্যয় স্কিম প্রত্যাহার চাই না, কিন্তু প্রত্যয় স্কিম থেকে আমাদের প্রত্যাহার করা হোক। সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রত্যয় স্কিম থেকে প্রত্যাহার করে তাদেরকে স্বতন্ত্র বেতন স্কেল কাঠামোতে আনা হোক। আর এই আন্দোলন আমাদের দাবি আদায় হওয়া পর্যন্ত চলবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকবো। আমাদের ফেডারেশন যে সিদ্ধান্ত নিবে আমরা তাতে অটল থাকবো।
শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচিতে কোন বিভাগে ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি।বন্ধ ছিল দাপ্তরিক কার্যক্রমও। তবে খোলা ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার। এবং স্বাভাবিক ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস চলাচল।
এমন সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীরা সেশনজটের আশঙ্কা করছেন। তারা মনে করছেন এমন কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি দীর্ঘদিন চললে সেশনজট বৃদ্ধি হতে পারে।তবে শিক্ষক এবং কর্মকর্তাদের আন্দোলনকে যৌক্তিক আখ্যা দিয়ে তারা বলছেন, সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যেনো উদ্ভুত সমস্যা দ্রæত সমাধান হয়।আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা যেনো সেশনজটের কবলে না পড়ি।

সর্বশেষ - ঠাকুরগাঁও

আপনার জন্য নির্বাচিত

বীরগঞ্জে দেবোত্তর সম্পত্তির রেকর্ডীয় জমির ২ লক্ষাধিক টাকার ধান কেটে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা

দিনাজপুর-১ আসনে ৪বারের এমপিকে হারিয়ে বিজয়ী জাকারিয়া জাকা

বীরগঞ্জে ভ্যাকুর আঘাতে শিশু মৃত্যুতে থানায় মামলা

স্বাস্থ্য বিভাগ ও পৌরসভার জনপ্রতিনিধিদের সাথে ডেঙ্গু বিষয়ক মতবিনিময় সভা

দিনাজপুরে ট্্রান্সফরমার ও সেচপাম্প ডাকাতি প্রতিরোধে ভুক্তভোগী কৃষকদের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন

পীরগঞ্জে ৮ হাজার করনা ভ্যাকসিন এসে পৌঁছেছে।। বিস্তারিত জানতে টাচ করুন

জনতা ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকদের বিভাগীয় সম্মেলনে এমডি শ্রেণীকৃত ও অবলপনকৃত ঋণ আদায়ে গ্রাহক সেবার মান বাড়াতে হবে

বীরগঞ্জে গরু চুরির আতঙ্কে গোয়াল ঘরে রাত কাটাচ্ছেন কৃষক

বীরগঞ্জে গরু চুরির আতঙ্কে গোয়াল ঘরে রাত কাটাচ্ছেন কৃষক

কাহারোলে বোরো ধানের বীজ বোপন ও বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত কৃষকরা

ঠাকুরগাঁওয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক আলোচনা সভা