Tuesday , 9 July 2024 | [bangla_date]

হাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের সর্বাত্মক কর্মবিরতি অব্যাহত

অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্রতিশ্রæত সুপার গ্রেডে অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তনের দাবিতে দেশব্যাপী চলছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক কর্মচারীদের সর্বাত্মক কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি। দুই দিন বিরতির পর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সর্বাত্মক কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। ফলে সকল ক্লাস, পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থগিত হয়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে হাবিপ্রবিতে ।
রবিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত কর্মবিরতি ও দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ কুদরাত-এ-খুদা একাডেমিক ভবনের নিচে ঘণ্টা ব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করে হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি। এছাড়া বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স ফেডারেশনের ব্যানারে ড. এম ওয়াজেদ ভবনের নিচে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা- কর্মচারীরা কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজার রহমান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাদেকুর রহমান, গণতান্ত্রিক শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফাহিমা খানম, হাবিপ্রবি প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ড. বলরাম রায়সহ বিভিন্ন শিক্ষক নেতৃবৃন্দ এবং সাধারণ শিক্ষকবৃন্দ ।
হাবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাদেকুর রহমান বলেন, বিগত ১৫ বছরে একদিনের জন্যও বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধ হয়নি। কিন্তু আজকে একটি জটিল ইস্যু তৈরি হয়েছে যেটি শিক্ষকদের আত্মমর্যাদার ইস্যু। আমরা প্রত্যয় স্কিম প্রত্যাহার চাই না, কিন্তু প্রত্যয় স্কিম থেকে আমাদের প্রত্যাহার করা হোক। সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রত্যয় স্কিম থেকে প্রত্যাহার করে তাদেরকে স্বতন্ত্র বেতন স্কেল কাঠামোতে আনা হোক। আর এই আন্দোলন আমাদের দাবি আদায় হওয়া পর্যন্ত চলবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকব। আমাদের ফেডারেশন যে সিদ্ধান্ত নেবে আমরা তাতে অটল থাকব।
শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচিতে কোনো বিভাগে ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। বন্ধ ছিল দাপ্তরিক কার্যক্রমও। তবে খোলা ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার। এবং স্বাভাবিক ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস চলাচল।
এমন সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীরা সেশনজটের আশঙ্কা করছেন। তারা মনে করছেন এমন কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি দীর্ঘদিন চললে সেশনজট বৃদ্ধি হতে পারে। তবে শিক্ষক এবং কর্মকর্তাদের আন্দোলনকে যৌক্তিক আখ্যা দিয়ে তারা বলছেন, সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যেন উদ্ভূত সমস্যা দ্রæত সমাধান হয়। আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা যেন সেশনজটের কবলে না পড়ি।
উল্লেখ্য, ১লা জুলাই থেকে সারাদেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সর্বাত্মক কর্মবিরতির কর্মসূচি চলছে ।

সর্বশেষ - ঠাকুরগাঁও

আপনার জন্য নির্বাচিত

ঠাকুরগাঁওয়ে শিশু সুরক্ষা বিষয়ক ফলোআপ মিটিং

দিনাজপুরে মানবিক সাহায্য সংস্থার নতুন শাখা উদ্বোধন \ ৩ জন উদ্যোক্তার মাঝে ৫ লক্ষ টাকা করে ঋণ বিতরণ

দিনাজপুরে আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়ে  বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি সম্পন্ন

দিনাজপুরে আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি সম্পন্ন

প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে হরিপুরে ১৬৪ গৃহহীনদের মাঝে ঘর হস্তান্তর

আটোয়ারীতে পাটবীজ উৎপাদনকারী চাষী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

ঠাকুরগাঁওয়ে বৈদ্যুতিক আগুনে ৩ টি ঘড় পুড়ে ছাই , ক্ষয়ক্ষতি ২০ লক্ষাধিক টাকা

পীরগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত এক

খানসামায় জলাবদ্ধতা নিরসনে ক্যানেল সংস্কারের কাজ শুরু

দুপ্রক কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঠাকুরগাঁও কর্তপক্ষের মতবিনিময়

পীরগঞ্জে সেনগাঁও ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত