সোমবার , ২০ ডিসেম্বর ২০২১ | ১লা ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঠাকুরগাঁওয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই চান বৃদ্ধা

প্রতিবেদক
ঠাকুরাগাঁও সংবাদ
ডিসেম্বর ২০, ২০২১ ৫:২৯ অপরাহ্ণ

ঠাকুরগাও প্রতিনিধিঃ
স্টেশনের শীতল মেঝেতে ঘুমানোর চেষ্টা করছেন সাবিনা ইয়াসমিন (৬৪)। কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসছে না। প্লাস্টিকের ওপর কয়েক টুকরো ছেঁড়া কাপড় বিছিয়ে একটি গামছা জড়িয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঠাকুরগাঁও রেলওয়ে স্টেশনের প্লাটফর্মে সাংবাদিক মোঃ মজিবর রহমান শেখ এর সঙ্গে কথা হয় তার। দুই শীতে দুটো কম্বল পেলেও কোনোটাই নেই তার কাছে। একটি চুরি হয়ে গেলেও ছিঁড়ে গেছে অন্যটি। আক্ষেপ নিয়ে বৃদ্ধা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, স্বামী মারা গেছেন অনেক আগে। এক ছেলে ও তিন মেয়ে মারা গেছে। বহুকাল ধরে ঘর নাই। শ্বাসকষ্ট নিয়ে মাটিতে পড়ে থাকি। যখন শরীরে শক্তি ছিলো তখন বাসাবাড়িতে কাজ করে পেট চলছিলো। এখন হাত পেতে যা পাই তা দিয়ে দিন কেটে যায়। তিনি বলেন, থাকার একখান ঘর যদি থাকতো তাহলে অন্তত মাথা গোঁজার ঠাঁই পেতাম। শুনেছি অনেকে নাকি সরকারি ঘর পাচ্ছে? আমার তো কেউ নাই! আমি যখন মরে যাবো তখন না হয় আবার ঘরখান সরকার নিয়ে নিতো। এভাবে চোখের জল ছেড়ে কথাগুলো বলছিলেন বৃদ্ধা সাবিনা ইয়াসমিন। এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মোহাম্মদ সামসুজ্জামান বলেন, সরকার গৃহহীন দেন ঘরের ব্যবস্থা করেছে। দেশে কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না। বৃদ্ধা সাবিনা যদি ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলায় আবেদন করেন তাহলে তার ঘরের ব্যবস্থা করা হবে।

সর্বশেষ - ঠাকুরগাঁও

আপনার জন্য নির্বাচিত

বীরগঞ্জে পলাশী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা’র স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মশালা

বীরগঞ্জ একচেঞ্জ বøার্ড ব্যাংকের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২ জন

পঞ্চগড়ে অসহনীয় লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে নাগরিক কমিটির স্মারকলিপি

ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জাতীয় নির্বাচনকে ঠেলে স্থানীয় নির্বাচন দিলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরো অবনতি হবে

দিনাজপুর হলি ল্যান্ড কলেজে সেমিনার অনুষ্ঠিত

উচ্চ মাধ্যমিক ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু ১ ডিসেম্বর

প্রধান বিচারপতিকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন দিনাজপুর জেলার সরকারী আইন কর্মকর্তাবৃন্দ

পঞ্চগড় পরিবার কল্যাণ সহকারী পদে চাকুরীর মৌখিক পরীক্ষায় জালিয়াতি আটক ৪ জনের মধ্যে দুই সহযোগি দুই দিনের রিমান্ডে

কাহারোলে কুমার পাড়ার ব্রীজটি এখন মরণ ফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে