পীরগঞ্জ প্রতিনিধি
মুক্তিযোদ্ধা ও বীরঙ্গনা হিমাবে স্বাধীনতা বিরোধী এক পিতা ও তার কন্যার নামে রাষ্ট্রীয় গেজেটে হওয়ায় প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে পীরগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। শনিবার দুপুরে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স মিলনায়তনে উপজেলা মুক্তিযোদদ্ধা সংসদ কমান্ড কাউন্সিলের এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কমান্ডের সাবেক কমান্ডার ইব্রাহীম খান। তিনি অভিযোগ করে বলেন, গত ১৪ মার্চ জামুকার ৭৩ তম সভায় পীরগঞ্জের চিহ্নিত ও আলোচিত রাজাকার, আলবদর বাহিনীর প্রত্যক্ষ সদস্য ডা: মনির উদ্দিন চৌধুরীকে মরোনত্তর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এবং তার মেয়ে সুফিয়া বেগমকে মরোনত্তপীরগঞ্জে স্বাধীনতা বিরোধী পিতা ও কন্যাকে মুক্তিযোদ্ধা ও বীরঙ্গনা
বানানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
পীরগঞ্জ(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি
মুক্তিযোদ্ধা ও বীরঙ্গনা হিমাবে স্বাধীনতা বিরোধী এক পিতা ও তার কন্যার নামে রাষ্ট্রীয় গেজেটে হওয়ায় প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে পীরগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। শনিবার দুপুরে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স মিলনায়তনে উপজেলা মুক্তিযোদদ্ধা সংসদ কমান্ড কাউন্সিলের এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কমান্ডের সাবেক কমান্ডার ইব্রাহীম খান। তিনি অভিযোগ করে বলেন, গত ১৪ মার্চ জামুকার ৭৩ তম সভায় পীরগঞ্জের চিহ্নিত ও আলোচিত রাজাকার, আলবদর বাহিনীর প্রত্যক্ষ সদস্য ডা: মনির উদ্দিন চৌধুরীকে মরোনত্তর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এবং তার মেয়ে সুফিয়া বেগমকে মরোনত্তর বীরঙ্গনা হিসেবে তালিকা ভুক্ত করা হয়। যা উপজেলা পর্যায় থেকে কোন ধরনের যাচাই বাছাই করা হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে তিনি দাবি করে বলেন, ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনীর হাতে ডা: মুনির চৌধুরী এবং তার মেয়ে সুফিয়া বেগম মারা যায়। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরঙ্গনা গেজেট থেকে বিতর্কিত ওই দুজনের নাম অবলিম্বে বাতিলের দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
ইব্রাহীম খান ছাড়াও সম্মেলনে বক্তব্য দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য জাহিদুর রহমান জাহিদ, সাবেক সংসদ সদস্য ইমদাদুল হক, পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা ইকরামুল হক, পৌর কমান্ডের আহবায়ক নুরুজ্জামান প্রমুখ। এতে উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক বিপ্লব, সহ সভাপতি কৃষ্ণ মোহন রায়, শামিমুজ্জামান জুয়েল সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, সন্তান কমান্ডের নেতা এবং জেলা ও উপজেলার প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
র বীরঙ্গনা হিসেবে তালিকা ভুক্ত করা হয়। যা উপজেলা পর্যায় থেকে কোন ধরনের যাচাই বাছাই করা হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে তিনি দাবি করে বলেন, ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনীর হাতে ডা: মুনির চৌধুরী এবং তার মেয়ে সুফিয়া বেগম মারা যায়। মুক্তিযোদ্ধা ও বীরঙ্গনা গেজেট থেকে বিতর্কিত ওই দুজনের নাম অবলিম্বে বাতিলের দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
ইব্রাহীম খান ছাড়াও সম্মেলনে বক্তব্য দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য জাহিদুর রহমান জাহিদ, সাবেক সংসদ সদস্য ইমদাদুল হক, পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা ইকরামুল হক, পৌর কমান্ডের আহবায়ক নুরুজ্জামান প্রমুখ। এতে উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক বিপ্লব, সহ সভাপতি কৃষ্ণ মোহন রায়, শামিমুজ্জামান জুয়েল সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, সন্তান কমান্ডের নেতা এবং জেলা ও উপজেলার প্রিন্ট ও ইলেট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।