হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) ”ঈড়হংঁষঃধঃরাব ডড়ৎশংযড়ঢ় ড়হ ওহরঃরধঃরড়হ ড়ভ ওহংঃরঃঁঃরড়হধষ ইরড়ংধভবঃু ঈড়সসরঃঃবব ধঃ ঐধলবব গড়যধসসধফ উধহবংয ঝপরবহপব ধহফ ঞবপযহড়ষড়মু টহরাবৎংরঃু’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআরটি’র কনফারেন্স কক্ষে উক্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন হাবিপ্রবির ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি) এর পরিচালক প্রফেসর ড. এস. এম. হারুন-উর-রশীদ। এসময় উপস্থিত ছিলেন কৃষি অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. বিধান চন্দ্র হালদার, ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিমেল সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. উম্মে সালমা, ফিসারিজ অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. ইমরান পারভেজ।
কর্মশালায় ইনস্টিটিউশনাল বায়োসেফটি কমিটির কার্যক্রমসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন আইসিডিডিআরবি’র বায়োসেফটি ডিভিশনের প্রধান জনাব ড. আসাদুলঘানি। এরপর হাবিপ্রবির ইনস্টিটিউশনাল বায়োসেফটি কমিটি ঘোষণা করেন রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড.মোঃ সাইফুর রহমান। কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি, ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিমেল সায়েন্স ও ফিসারিজ অনুষদের বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালার শুরুতে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.খালেদ হোসেন বলেন, আমরা যারা বায়োলজিক্যাল সায়েন্স এ গবেষণা করে থাকি, এক্ষেত্রে অনেক স্যাম্পল সংক্রামক ও ক্ষতিকর থাকে। এর ফলে আমরা গবেষকরা সংক্রমণ এর ঝুঁকিতে থাকি, যা আমাদের ক্ষতির পাশাপাশি সাধারণ মানুষের জন্যও ক্ষতিকর হতে পারে। অনেক সময়ে গবেষণা কাজ শেষে আমরা এর সাথে যুক্ত ক্ষতিকর অনেক কিছু বাহিরে ডিস্পোজ করি। পরিবেশের জন্য এটা মারাত্মক ঝুঁকির কারণ হতে পারে। তিনি বলেন, আজকের এই কর্মশালার প্রধান লক্ষ্য হলো গবেষক ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োসেফটি নিশ্চিতকরণে কাজ করে যাওয়া।
সভাপতির বক্তব্যে ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং(আইআরটি)এর পরিচালক প্রফেসর ড. এস. এম. হারুন-উর-রশীদ উপস্থিত সকলকে ও আয়োজনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন আজকের এই কর্মশালা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপ‚র্ণ। এর ফলে বায়োসেফটির অনেক বিষয়ে আমাদের ধারণা আরও পরিষ্কার হয়েছে, যা গবেষণাকে নিরাপদ করবে।