ঠাকুরগাঁও : গত কয়েক দিন ধরে উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁয়ের উপর দিয়ে বয়ে চলেছে মৃদু শৈত্যে প্রবাহ। ঘন কুয়াশা ও হিম শীতল বাতাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ।
প্রতিদিন উত্তরের হিমেল বাতাসে কমতে শুরু করছে তাপমাত্রা। দিনের তুলনায় রাতে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। বিশেষ করে যারা জরাজীর্ণ কুড়ে ঘরে বসবাস করছেন তাদেরকে এ শীত প্রতি বছরের মতো কষ্টসাধ্য ও কর্মহীন করে তুলছে। গত ৪ দিন ধরে জেলায় সূর্যের দেখা মিলেনি। দিনের বেলাতেও গাড়ি গুলোকে হেড লাইড জ্বালিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। দিনের বেলাতেও কুয়াশার সাদা চাদরে ঢেকে থাকছে পুরো জেলা। জেলা জুড়ে শীতের কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় অনেকটা দুর্বিষহ অবস্থা নেমে এসেছে। আর এ সময়ে আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে স্থানীয় নিম্ন আয়ের লোকজনকে রাস্তার পাশে খড় কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাতে দেখা যায়। শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য নিম্ন আয়ের মানুষজন দ্রুত সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে সহায়তা চেয়েছেন। আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিনে পার্শ্ববর্তী জেলা পঞ্চগড়রে সঙ্গে তাল মিলিয়ে ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন উপজেলাতেও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে।
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম জানান, আমরা এখন পর্যন্ত ২৫ হাজার কম্বল পেয়েছি তা বিতরণ চলছে শীঘ্রই আরও কম্বল বরাদ্দ পাব ।
প্রতিদিন উত্তরের হিমেল বাতাসে কমতে শুরু করছে তাপমাত্রা। দিনের তুলনায় রাতে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। বিশেষ করে যারা জরাজীর্ণ কুড়ে ঘরে বসবাস করছেন তাদেরকে এ শীত প্রতি বছরের মতো কষ্টসাধ্য ও কর্মহীন করে তুলছে। গত ৪ দিন ধরে জেলায় সূর্যের দেখা মিলেনি। দিনের বেলাতেও গাড়ি গুলোকে হেড লাইড জ্বালিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। দিনের বেলাতেও কুয়াশার সাদা চাদরে ঢেকে থাকছে পুরো জেলা। জেলা জুড়ে শীতের কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় অনেকটা দুর্বিষহ অবস্থা নেমে এসেছে। আর এ সময়ে আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে স্থানীয় নিম্ন আয়ের লোকজনকে রাস্তার পাশে খড় কুটো জ্বালিয়ে আগুন পোহাতে দেখা যায়। শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য নিম্ন আয়ের মানুষজন দ্রুত সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে সহায়তা চেয়েছেন। আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিনে পার্শ্ববর্তী জেলা পঞ্চগড়রে সঙ্গে তাল মিলিয়ে ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন উপজেলাতেও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে।
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম জানান, আমরা এখন পর্যন্ত ২৫ হাজার কম্বল পেয়েছি তা বিতরণ চলছে শীঘ্রই আরও কম্বল বরাদ্দ পাব ।