মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় দিনাজপুর বিরামপুর উপজেলা পুরাতন বাজার এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয় এবং ৫০ হাজার নকল হরিণ বিড়ি, চানাচুর, নি¤œমানের আচার, জব্দ করে আগুনে পুড়িয়ে ধংস করা হয়। হাবিব স্টোরের মালিক হামিদুর রহমান কে দোকানে পন্য মুল্য তালিকা না থাকায় ৫ হাজার, মেসার্স ব্রাদার্স স্টোরের মালিক মোঃ আলতাফ কে মেয়াদ উত্তির্ন চানাচুর, এবং পন্য্য মুল্য তালিকা সঠিক না থাকায় ৫ হাজার, ফরহাদ স্টোরের মালিক মোঃ এমদাদুল হক সরকারকে ২৫ হাজার নকল হরিণ বিড়ি রাখার দ্বায়ে ৫ হাজার, দুই ভাই স্টোরের মালিক মোঃ রেজাউল কে ২৫ হাজার নকল হরিণ বিড়ি রাখার দ্বায়ে ৫ হাজার,টাকা জরিমানা করা হয়।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর-এর উপ পরিচালক মমতাজ বেগম সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন নি¤œ মানের খাদ্য নকল পন্য বিক্রয় করলে ব্যবসায়ীদের কোনো ছার নয় সরকার প্রতিটি পন্যের তালিকা করে দিয়েছেন সেই অনুযায়ী ক্রেতাদের মাঝে বিক্রয় করতে হবে।
নকল হরিণ বিড়ি প্রসঙ্গে বলেন একেইতো ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এর মধ্যে একটি চক্র নকল বিড়ি বানিয়ে দিনাজপুর জেলার সদর সহ প্রতিটি উপজেলায় দোকানে পাইকারি দামে বিক্রি করছে দোকান মালিকরা অধিক মুনাফার আসায় ধুমপানকারি দের মাঝে নকল হরিণ বিড়ি বিক্রয় করছে। যা আরও বেশি সাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুকি ও ক্ষতিকর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। অভিযান পরিচালনায় দায়িত্বে ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর-এর উপ পরিচালক মমতাজ বেগম, কম্পিউটার অপারেটর মোঃ এরশাদ আলী, সেনেটারি ইনেক্সপেক্টর মোঃ ইসমাইল হোসেন ও বিরামপুর থানা পুলিশ।