সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল বলেছেন, আমাদের অতীত সভ্যতা ঐতিহ্যই বর্তমান সংস্কৃতির পাথেয়। যে জাতির অতীত সভ্যতা নেই, যারা অতীতকে ভুলে যায়, তারা ভবিষ্যৎ রচনা করতে পারে না। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতœতত্তে¡র অধীনে যে মিউজিয়াম তাতে আমরা কত সমৃদ্ধের ছিলাম তারই সাক্ষ্য এখনো বহন করে। আমাদের কৃষ্টি আমাদের সংস্কৃতি সংরক্ষণে সর্বাত্মকভাবে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের সকল ক্ষুদ্র জাতিসত্তার বিকাশে বদ্ধপরিকর। কান্তনগরে প্রতিষ্ঠিত মিউজিয়াম এই এলাকার পর্যটন শিল্পকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা কান্তনগরকে পূর্ণাঙ্গ পর্যটনের পরিণত করা হবে। তিনি বলেন, দেশের পর্যটন শিল্পকে পরিকল্পিতভাবে এগিয়ে নিতে মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে। পর্যটনের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত আন্তরিক। তাঁর নেতৃত্বে পর্যটনের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে আমরা কাজ করছি। ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে আমাদের যে নির্দিষ্ট উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, আমরা দ্রæতই সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবো। দেশের পর্যটনকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো।
আন্তজাতিক জাদুঘর দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার কাহারোল উপজেলার কান্তনগর প্রতœতাত্তি¡ক জাদুঘর এর আয়োজনে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রমিজ আলম, দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি স্বরুপ কুমার বকশী বাচ্চ,ু উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মাঈদুল ইসলাম, রাজ দেবোত্তর এস্টেটের এজেন্ট রনজিৎ কুমার সিৎহ, কান্তনগর প্রতœতাত্তি¡ক জাদুঘর এর এসিস্ট্যান্ট কাস্টোডিয়ান মো. শিহাব হোসেন, রাজ দেবোত্তর এস্টেটের সদস্য সুনীল চক্রবর্তী, ডাঃ ডিসি রায়, সঞ্জয় কুমার মিত্র, গৌর চন্দ্র শীল, বিমল চন্দ্র রায়।