সোমবার , ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১লা আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবসের র‌্যালী ও আলোচনা সভায়

প্রতিবেদক
ঠাকুরাগাঁও সংবাদ
সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৪ ৬:২০ অপরাহ্ণ

বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবসের র‌্যালী ও আলোচনা সভায় জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা
কুকুরকে ভালোবেসে নিয়মিত খাদ্য খাওয়াতে পারলে
২০৩০ সালের মধ্যে জলাতঙ্ক রোগ নির্মূল করা যাবে
“জলাতঙ্ক নির্মূলে প্রয়োজন সকল প্রতিবন্ধকতা নিরসন” এবারের এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের আয়োজনে বালুবাড়িস্থ জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের হলরুমে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস উদযাপন উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আব্দুর রহিম এর সভাপতিত্বে বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনা করেন অতিরিক্ত জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ সারোয়ার হোসেন। প্রধান আলোচ্যক হিসেবে আলোচনা করেন জেলা ভ্যাটেরিনারী অফিসার ড. আশিকা আকবর তৃষা, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা গোলাম কিবরিয়া, বিরল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা কাজী মাহাবুব হোসেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কাহারোল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আবু সরফরাজ, চিরিরবন্দর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রায়হান আলী ও ডাঃ মোঃ জলিল। উপস্থিত অংশগ্রহনকারীদের পক্ষে মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন নাহিদ ইসলাম সোহাগ, মাসুদা খাতুন, সিরাজুম মনিরা, উবন। সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন ইএলও মোছাঃ সোয়াইবা।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আব্দুর রহিম বলেন, কুকুরকে ভালোবেসে নিয়মিত খাদ্য খাওয়াতে পারলে এবং ভ্যাকসিন গ্রহন করলে ২০৩০ সালের মধ্যে জলাতঙ্ক রোগ নির্মূল করা যাবে। জেলা ভ্যাটেরিনারী অফিসার ডাঃ আশিকা আকবর তৃষা বলেন, জলাতঙ্ক রোগের এখন পর্যন্ত কোনো চিকিৎসা আবিষ্কার হয় নি ফলে এ রোগে মৃত্যু অনিবার্য তাই এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে গণসচেতনতা খুবই প্রয়োজন। অতিরিক্ত জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ সারোয়ার হোসেন তার বিষয়ভিত্তিক উপস্থাপনা করতে গিয়ে বলেন, সারাবিশ্বে বছরে উনষাট হাজার এর অধিক লোক মারা যায় জলাতঙ্ক রোগে। তার মধ্যে বেশিরভাগ শিশু ও কিশোর রয়েছে। ৯৯ ভাগ জলাতঙ্ক রোগের উৎস মূলক কুকুর। ওয়ান হেল্থ এর অ্যাপ্রোচে কুকরকে টিকা প্রদানের মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে এই রোগ নির্মূল করা সম্ভব হবে।
আলোচনা সভার পূর্বে বর্ণাঢ্য র‌্যালীর নেতৃত্ব দেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আব্দুর রহিম, জেলা ভ্যাটেরিনারী অফিসার ডাঃ আশিকা আকবর তৃষা ও অতিরিক্ত প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ সারোয়ার হোসেন। র‌্যালী ও আলোচনা সভায় দিনাজপুর সদর উপজেলাসহ ১৩ উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাবৃন্দ, পশু পালন ব্যক্তিবর্গ, পশু ঔষধ বিক্রেতাগণ এবং ঔষধ কোম্পানীর প্রতিনিদিবৃন্দ-শহরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহন করেন।

সর্বশেষ - ঠাকুরগাঁও

আপনার জন্য নির্বাচিত

লিচুর গাছে মুকুলের সমারোহ

বীরগঞ্জে এতিমখানার আবাসিক ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও মতবিনিময় সভা

একদিনেই ১০টি নরমাল ডেলিভারী নরমাল ডেলিভারিসহ সেবায় পাল্টেছে চিরিরবন্দর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

ধান কাটতে বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছেন কৃষি শ্রমিক

রাষ্ট্র মেরামতের রূপরেখার ৩১দফা নিয়ে বিএনপির সাংগঠনিক কর্মশালায় সকল রাজনৈতক দলের রাজনীতি করার অধিকার ফিরে এসেছিল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর হাত দরে —ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা

ভিক্ষুকদের মাঝে গরু বিতরণ একটি সরকারের চলমান প্রক্রিয়া– রাণীশংকৈলে জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান

দিনাজপুরে বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত

ঘোড়াঘাটে ভিডবিøউবি’র কর্মসূচির চাল বিতরণের উদ্বোধন

ভারত থেকে ২১ বছর পর দেশে ফিরলেন বাংলাদেশি মতিউর

বীরগঞ্জে লুডু খেলা দেখাকে কেন্দ্র করে অটো চালককে পিটিয়ে আহত